ডেট পিকলস (খেজুরের আঁচার)

আমাদের ডেট পিকলস প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি, দীর্ঘস্থায়ী ফলদায়ক — আপনার শারীরিক সক্ষমতার জন্য একটি পরিপূর্ণ সমাধান!

🔥 যা যা উপকার পাবেন:
▪ শরীরের ভেতর থেকে শক্তি বাড়ায়
— শুধু আজকের জন্য নয়, দীর্ঘদিনের জন্য।
▪ ছেলে-মেয়ে উভয়ের যৌনশক্তি ও ইচ্ছা বাড়ায়
— একবার নয়, একাধিকবার সহবাসে আগ্রহ তৈরি করে।
▪ দ্রুত বীর্যপাত রোধের মাধ্যমে সহবাসের সময় বৃদ্ধি করে
— দ্রুত শেষ হয়ে যাওয়ার ভয় নয়, আত্মবিশ্বাস নিয়ে সময় কাটান।
▪ বীর্য (স্পার্ম) ঘন ও শক্তিশালী করে
— দুর্বলতা নয়, পরিপূর্ণতা নিশ্চিত করে।
▪ বিশেষ অঙ্গে রক্তপ্রবাহ বাড়ায়
— স্বাভাবিকভাবে শক্ত করে তোলে।
▪ হাড় ও স্নায়ু মজবুত করে
— সারা শরীরের শক্তিতে টের পাবেন পরিবর্তন।
▪ ক্লান্তি, দুর্বলতা ও অলসতা দূর করে
— সারাদিন থাকবে চনমনে ভাব।
▪ ইমিউনিটি (রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা) বৃদ্ধি করে
— কম রোগে পড়বেন, দ্রুত ঠিক হবেন।
▪ মানসিক শক্তি ও মুড ভালো রাখে
— টেনশন কমে, মন ভালো থাকে।
▪ হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখে
— অতিরিক্ত টেনশন বা বয়সজনিত দুর্বলতা কমিয়ে আনে।

💡 যাদের জন্য এটা MUST:
✔ যাদের আগের মতো আর ইচ্ছা থাকে না
✔ যারা সহবাসের সময় ধরে রাখতে পারেন না
✔ যারা নিজেকে আবার আত্মবিশ্বাসী করতে চান
✔ যাদের স্পার্ম দুর্বল বা পাতলা
✔ যাদের সারাদিন ক্লান্তি লেগে থাকে

১। কাজুবাদাম
২। কাঠবাদাম
৩। আখরোট
৪। চিনাবাদাম
৫। অশ্বগন্ধা
৬। শতমূল
৭। শিমুল মূল
৮। অর্জুন
৯। তেতুল বীজ
১০। কালোজিরা
১১। তিল
১২। এলাচ
১৩। দারুচিনি
১৪। দারুচিনি
১৫। খাঁটি ঘি

এই প্রোডাক্টটি সর্বোচ্চ পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ —
১০০% প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে, সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর ও পরিস্কার পরিবেশে প্রস্তুত।
কোনো ধরনের কেমিক্যাল বা ক্ষতিকর উপাদান নেই — ফলে এই প্রোডাক্ট এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই, আলহামদুলিল্লাহ।

✔ প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই নিশ্চিন্তে খেতে পারেন।

তবে...
যাদের হৃদরোগ বা উচ্চ রক্তচাপ আছে,
তাদের যেকোনো শক্তিবর্ধক খাবার খাওয়ার আগে সতর্ক থাকা জরুরি।
প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

✨ এই প্রোডাক্ট টি ৩ থেকে ৭ দিন সেবনের মাধ্যমে যেসব পরিবর্তন বুঝতে পারবেন:
✔ আগের তুলনায় সেক্সুয়াল ইচ্ছা একটু বেড়েছে
✔ শরীরে অলসতা ও ক্লান্তি কিছুটা কমেছে
✔ বীর্য একটু ঘন মনে হচ্ছে
✔ সহবাসের সময় কিছুটা বেড়েছে বলে মনে হচ্ছে
✔ শরীর ও মনের মধ্যে হালকা ফ্রেশ ফিল আসছে
✔ ঘুম ভালো হচ্ছে, ঘুম ভাঙার পর শরীর হালকা লাগছে

—

📌 ৭ দিন পর বেশ উন্নতি দেখা গেলে:
➡️ স্থায়ী সমাধানের জন্য অন্তত দুই মাস নিয়মিত খাওয়া জরুরি।

—

⚠ যদি ৭ দিন খাওয়ার পর একটুও উন্নতি না বুঝেন:
তা হলে বুঝতে হবে আপনার সমস্যা অনেক পুরনো বা জটিল।
➡️ লজ্জা না পেয়ে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

—

🚫 আমরা এমন কোনো পণ্য বিক্রি করি না যা খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে 'হিরো' বানিয়ে দেবে।

এই ধরনের পণ্য শরীরের জন্য দীর্ঘমেয়াদে ভয়ংকর ক্ষতিকর।

—

✅ আমাদের প্রোডাক্ট ধীরে ধীরে কিন্তু গভীরভাবে কাজ করে।
➡️ একবার সুস্থ হলে, তা দীর্ঘস্থায়ী হবে ইনশাআল্লাহ।

—

📌 বিশেষ পরামর্শ:
যদি হস্তমৈথুন এর অভ্যাস থাকে, সেটা পুরোপুরি বাদ দিতে হবে।
➡️ না হলে কোনো শক্তি বর্ধক কাজ করবে না।

—

**শরীর সুস্থ হলে মনও শক্তিশালী হয়,
আর মন ঠিক থাকলে আত্মবিশ্বাসই হবে আপনার সবচেয়ে বড় শক্তি।**

জি না, এটি সম্পুর্ন প্রাকৃতিক উপাদানে প্রস্তুতকৃত একটি ফুড সাপ্লিমেন্ট। যা আপনি আজীবন খেলেও কোন ক্ষতি নেই। তবে কমপক্ষে নিয়মিত তিন মাস খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।

➡ সকালে ও রাতে খাওয়া দাওয়ার এক ঘন্টা পর দু চামচ (১০গ্রাম) করে খাবেন।

🚫 এই প্রোডাক্ট টি হাই প্রোটিন যুক্ত হওয়ায় দুপুরের তীব্র গরমের সময় না খেলেই ভালো।

🚫 হাই প্রেশার, ডায়বেটিস থাকলে সারাদিনে এক বার ১চামচ খাবেন।

১। ফ্রিজে রেখে খেতে পারলে বেশি ভালো। অন্যথায় ঘরের তুলনামূলক ঠান্ডা জায়গায় রাখবেন।
২। ভেজা চামচ বা হাত যেন জারের ভেতরে না লাগে খেয়াল রাখবেন