আমাদের প্রাকৃতিক অর্শ্ব চিকিৎসা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি, যা অর্শ্বের ব্যথা, জ্বালাপোড়া ও রক্তপাত থেকে দ্রুত মুক্তি দেয় এবং পুনরায় হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
অর্শ্ব বা পাইলস হলো মলদ্বার ও তার চারপাশের শিরাগুলো ফুলে যাওয়া। এটি সাধারণত নিম্নলিখিত কারণে হয়ে থাকে:
▪ দীর্ঘদিন ধরে কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে
▪ গর্ভাবস্থায়
▪ স্থূলতা বা ওজন বেশি থাকলে
▪ দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে বা বসে কাজ করলে
▪ অতিরিক্ত মশলাদার খাবার খেলে
▪ বংশগত কারণেও হতে পারে
আমাদের প্রাকৃতিক চিকিৎসায় সাধারণত:
▪ ৭-১০ দিনের মধ্যে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া কমে যায়
▪ ১৫-২০ দিনের মধ্যে রক্তপাত বন্ধ হয়
▪ ১-২ মাসের মধ্যে অর্শ্বের আকার ছোট হয়ে আসে
▪ ৩-৪ মাস নিয়মিত সেবনে সম্পূর্ণ সুস্থতা আসে
তবে এটি রোগের ধরন ও জটিলতার উপর নির্ভর করে।
না, আমাদের চিকিৎসা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি হওয়ায় কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। এটি দীর্ঘদিন ব্যবহার করলেও কোনো ক্ষতি হয় না।
যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ বা অন্য কোনো জটিল রোগ আছে, তাদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
হ্যাঁ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অপারেশন ছাড়াই অর্শ্ব সম্পূর্ণভাবে সেরে যায়। শুধুমাত্র খুব জটিল ও উপেক্ষিত ক্ষেত্রেই অপারেশন প্রয়োজন হতে পারে।
আমাদের প্রাকৃতিক চিকিৎসায় ৯৫%以上 রোগী অপারেশন ছাড়াই সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যান।
চিকিৎসার সময় নিম্নলিখিত সতর্কতাগুলো মেনে চলা জরুরি:
▪ প্রচুর পানি ও তরল খাবার খাবেন
▪ ফাইবারযুক্ত খাবার (শাকসবজি, ফল) বেশি খাবেন
▪ মশলাদার ও ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে চলবেন
▪ দীর্ঘক্ষণ টয়লেটে বসে থাকবেন না
▪ নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করবেন
▪ কোষ্ঠকাঠিন্য এড়িয়ে চলবেন
যদি সঠিক জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখেন, তাহলে অর্শ্ব আবার হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
আমাদের চিকিৎসা শুধু অর্শ্ব সারায় না, বরং পুনরায় হওয়ার ঝুঁকিও কমিয়ে দেয়। তবে নিয়মিত পানি পান, ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্য এড়িয়ে চলা জরুরি।
হ্যাঁ, গর্ভাবস্থায় আমাদের চিকিৎসা সম্পূর্ণ নিরাপদ। তবে এই ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা ও কম মাত্রায় ঔষধ দেওয়া হয়।
গর্ভাবস্থায় চিকিৎসা নেওয়ার আগে অবশ্যই আমাদের বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন।